Buy IP

********** Welcome to Buy ip **********

Wednesday, June 29, 2016

কোরান সুন্নাহ



রাসূল সা. ডা.জাকির নায়িকের লামাযহাবিদের ব্যাপারে হাদীসে কি কি বলেছেন চলুন দেখি । দয়া করে নিরপেক্ষ মন নিয়ে সত্যকে জানার নিয়তে দেখবেন । ডা.জাকিরের দল লামাযহাবিদের প্রতি সমর্থন নিয়ে দেখলে কখনোই সত্যে পৌছাতে পারবেন না । নিরপেক্ষ মন নিয়ে দেখবেন । এবার আপনারা লক্ষ্য করুন ডা.জাকির নায়িকের লামাযহাবিরা বলে "Follow the Quran and authentic hadith" অর্থ্যাৎ কোরআন ও সহীহ হাদীসের উপর আমল কর । দেখুন তাদের কথাগুলো কতটা মোনাফেকি ধরনের । কথার একটি অংশ সঠিক । অন্য অংশটি গলদ । কোরআনকে অনুসরন করতে হবে সেটাত ঠিক কিন্তু হাদীসত অনুসরন করতে বলেন নি । তাহলে কোরআন অনুসরনের ভাল কথা বলে সেটার সাথে হাদীস অনুসরনের কথা যোগ করে এইভাবেই তারা মানুষদেরকে ধোকা দিচ্ছে । ভাল কথার সাথে ভুল মিশিয়ে ।আর লোকেরা না জানার কারনে ভাবে জাকির নায়িকত ঠিকই বলেছে (নাউযুবিল্লাহ) । নবীজী সা. এক হাদীসে বলেন: ‘শেষ যমানায় অনেক প্রতারক ও মিথ্যুক লোকের আবির্ভাব হবে, তারা তোমাদের কাছে এমন হাদীস পেশ করবে যা তোমরাও শুননি, তোমাদের পূর্বপুরুষরাও শুনেনি। সাবধান! তারা যেন তোমাদেরকে গোমরাহ করতে না পারে।’ সহীহ মুসলিম হা.নং ৭
নবী সা কখনোই হাদীস অনুসরন করতে বলেননি । বরং সুন্নত অনুসরন করতে বলেছেন । আর সব হাদীস সুন্নত নয় ফলে হাদীসের উপর নয় সুন্নতের উপরে আমল করতে হবে । যেমন অনেক হাদীস আছে যার হুকুম নবীজী সা. এর সাথে খাস যেমন: নবীজী সা. এর ১১টি বিবাহের কথা এবং মহর দেওয়া ছাড়া বিবাহ করার কথা হাদীসে এসেছে তো এগুলি হাদীস বটে, কিন্তু উম্মতের জন্য অনুসরণীয় নয়। (সুবুলুল হুদা ওয়াররশাদ ফী সীরাতে খাইরিল ইবাদ১১/১৪৩-২১৭) আর এমন অনেক হাদীস আছে যা নবীজী সা. কখনো কোনো বিশেষ প্রয়োজনে করেছেন যেমন: একবার কোমরে ব্যথা থাকায় বা বসলে কাপড়ে নাপাক লাগার আশংকায় তিনি দাঁড়িয়ে পেশাব করলেন, তো এই হাদীসের জন্য কি আপনি দাঁড়িয়ে পেশাব করাকে সুন্নাত বলবেন? এমনিভাবে নবীজী সা. ইহরাম অবস্থায় এবং রোযা অবস্থায় শিঙ্গা লাগিয়েছেন। (সহীহ বুখারী হা.নং১৯৩৮) তাই বলে কি আপনি ইহরাম ও রোযা অবস্থায় শিঙ্গা লাগানোকে সুন্নাত বলবেন? তাছাড়া শুধু জায়েয এ কথা বুঝানোর জন্য নবীজী সা. অনেক কাজ করেছেন যেমন: নবীজী সা. একবার তাঁর এক নাতনীকে (উমামাহ বিনতে যয়নাব) কোলে নিয়ে নামায পড়িয়েছেন। (সহীহ বুখারী হা.নং ৫১৬) এই ঘটনা তো হাদীসে এসেছে, তাই বলে কি আপনি বাচ্চা কোলে নিয়ে নামায পড়াকে সুন্নাত বলবেন? কক্ষনো না; বরং এই হাদীস দ্বারা নবীজী সা. একথা বুঝাতে চেয়েছেন যে, প্রয়োজনের ক্ষেত্রে বাচ্চাকে কোলে নিয়েও নামায পড়া যেতে পারে। এমনিভাবে রোযা অবস্থায় নবীজী সা. তাঁর এক বিবিকে চুম্বন করেছেন। (সহীহ বুখারী হা.নং ১৯২৮) তাই বলে কি আপনি রোযা রেখে স্ত্রী চুম্বন করাকে সুন্নাত বলবেন?
উক্ত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল যে, আহলে হাদীস নামটাই ঠিক না। কারণ নবীজী সা. উম্মতকে কোথাও হাদীস মানতে বলেননি; বরং সুন্নাহ মানতে বলেছেন। যারা নিজেদেরকে আহলে হাদীস বলে তাদের উচিত ১১টি বিবাহ করা, মহর ছাড়া বিবাহ করা, ইহরাম ও রোযা অবস্থায় শিঙ্গা লাগানো, রোযা অবস্থায় স্ত্রী চুম্বন এবং দাঁড়িয়ে পেশাব করা ইত্যাদিকে সুন্নাত মনে করা। তারাবীহ নামায শুধু তিনদিন মসজিদে এসে পড়া, কারণ নবীজী সা. শুধু তিন দিনই মসজিদে এসে তারাবীহ পড়েছেন। (সহীহ বুখারী হা.নং২০১২) এমনিভাবে নামাযে কথা বলা ও সালাম দেওয়ার কথাও যেহেতু হাদীসে এসেছে তাই তাদের উচিত, নামাযে কথা বলা ও সালাম দেওয়া। কিন্তু তারা তো এসব করে না। তাহলে কীভাবে তারা আহলে হাদীস হলো? বুঝা গেল, তাদের নামটাই সঠিক না এবং তারা নিজেদেরকে আহলে হাদীস বললেও বাস্তবে তার সব হাদীস মানে না। তাছাড়া নবীজী সা. উম্মতকে সুন্নাহ আঁকড়ে ধরতে বলেছেন। হাদীস আঁকড়ে ধরতে বলেননি। তাই আমরা নিজেদেরকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ বলি অর্থাৎ আমরা নবীজী সা. এর সুন্নাত মানি এবং সাহাবায়ে কেরামের জামাআতকে অনুসরণ করি। নবীজী সা. উম্মতকে সুন্নাহ আঁকড়ে ধরতে বলেছেন ও মানতে বলেছেন এসম্পর্কীয় কয়েকটি হাদীস নিম্নে তুলে ধরা হলো:
১. المتمسك بسنتى عند فساد امتى فله اجر شهيد. المعجم الاوسط برقم:৫৪১৪
২. تركت فيكم امرين ...كتاب الله وسنة رسوله. المؤطا لمالك برقم:৮৯৯
৩. من احيا سنة من سنتى قد اميتت بعدى فان له من الاجرمثل اجورمن عمل بها.... ترمذى برقم:২৬৭৭
৪. من احيا سنتى فقد احبنى.... ترمذى برقم:২৬৭৮
৫. من اكل طيبا وعمل فى سنة وامن الناس بوائقه دخل الجنة. ترمذى برقم:২৫২০
৬. تمسك بسنة خير من احداث بدعة... مسند احمد৪/১০৫
৭. ما من نبي بعثه الله فى امته قبلى الا كان له فى امته حواريون واصحاب يأخذون بسنته...الصحيح لمسلم برقم:৮০
৮.عليكم بسنتى وسنة الخلفاء الراشدين المهديين تمسكوابها...ابوداؤد برقم:৪৬০৭
৯. ستة لعنتهم و لعنهم الله ... و التارك لسنتى. ترمذى برقم:২১৫৪
১০. فعليكم بماعرفتم من سنتى و سنة الخلفاء الراشدين... ابن ماجة برقم:৪৩
এই মুহূর্তে দশটি হাদীস উল্লেখ করা হলো যার সবকয়টির মধ্যে নবীজী সা. উম্মতকে সুন্নাহ আঁকড়ে ধরতে বলেছেন, সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করতে বলেছেন এবং সুন্নাহ তরককারীর উপর লানত করেছেন। একটি হাদীসের মধ্যেও তিনি হাদীসকে আঁকড়ে ধরতে বলেননি। আহলে হাদীস ফেরকাকে সীমাহীন সময় দেওয়া হলো, তারা এমন একটি হাদীস পেশ করুক যেখানে নবীজী সা. উম্মতকে হাদীস আঁকড়ে ধরতে বলেছেন কিংবা হাদীস অনুযায়ী উম্মতকে চলতে বলেছেন। হ্যাঁ নবীজী সা. হাদীসকে রেওয়ায়েত করতে বলেছেন, অন্যের কাছে পৌঁছাতে বলেছেন, কিন্তু আঁকড়ে ধরতে বা আমল করতে বলেননি। আমল করার জন্য হাদীস অবশ্যই সুন্নাহ পর্যায়ে পৌঁছতে হবে।
নবীজী সা. যেহেতু হাদীস ও সুন্নাহর মধ্যে পার্থক্য করে গেছেন অর্থাৎ সুন্নাহ এর উপর আমল করতে বলেছেন আর হাদীসকে শুধু রেওয়ায়েত করতে বলেছেন, তাই এই পার্থক্য ঠিক রাখার জন্য হাদীসের সংকলকগণ তাদের কিতাবের লেখকগণ নিজ নিজ কিতাবে ‘বাবুল ই‘তিসাম বিল কিতাবে ওয়াস্সুন্নাহ’ নামক শিরোনাম দিয়ে কুরাআন এবং সুন্নাহ আঁকড়ে ধরার ব্যাপারে নবীজী সা. এর বাণী উল্লেখকরেছেন। শিরোনাম লেখার ক্ষেত্রেও তারা হাদীস শব্দ ব্যবহার করেননি। এমনিভাবে আইম্মায়ে উসূল শরীয়তের দলীল চতুষ্টয় বর্ণনার সময় প্রথমে কিতাবুল্ল¬াহ এরপর সুন্নাতু রাসূলিল্লাহ বলেছেন। এখানেও তারা হাদীস শব্দ ব্যবহার করেননি। অর্থাৎ হাদীসু রাসূলিল্লাহ বলেননি। কারণ তারা বুঝতেন যে, হাদীস সাধারণভাবে উম্মতের আমল করার জন্য নয়; বরং সুন্নাহ অনুযায়ী উম্মতকে চলতে হবে, আমল করতে হবে। অথচ ডা জাকির নায়িক এবং তার দল লামযহাবিরা বলছে সহীহ হাদীস মানেন । নবী সা এর এই হাদীস তাদেরকে লক্ষ্য করেই বলেছেন " নবীজী সা. এক হাদীসে বলেন: ‘শেষ যমানায় অনেক প্রতারক ও মিথ্যুক লোকের আবির্ভাব হবে, তারা তোমাদের কাছে এমন হাদীস পেশ করবে যা তোমরাও শুননি, তোমাদের পূর্বপুরুষরাও শুনেনি। সাবধান! তারা যেন তোমাদেরকে গোমরাহ করতে না পারে।’" সহীহ মুসলিম হা.নং ৭
ডা জাকির নায়িক যে পড়াশোনা করেছে স্কুল কলেজে এবং যুবক বয়সেই তার আগমন জাহেলিয়াত ইসলাম প্রচারে । লক্ষ্য করে দেখবেন ডা জাকির নায়িকের ভক্ত শ্রোতাগন প্রায় সবই যুবক যুবতী যারা স্কুল কলেজে পড়ে ইসলামের ব্যাপারে এলেম কম তাদের সংখ্যাই বেশি । ফলে এদেরকে দলিল দিলেও বোঝেনা । ডা জাকির নায়িকের দাওয়াতি কাজ দেখলে মনে হয় ইসলামের সবচেয়ে বড় দাঈ তিনি ভাল ভাল কথা বলে মানুষের মন জয় করে চলছেন । হাদীসে দেখুন এইসব লোকদের ব্যাপারে কি বলা হয়েছে ঃ
আলী রা. বলেন আমি নবী সা কে বলতে শুনেছি যে শেষ যমানায় এমন একদল মানুষের আবির্ভাব হবে যারা হবে কমবয়স্ক এবং যাদের বুদ্ধি হবে স্বল্প । ভাল ভাল কথা বলবে কিন্তু তারা ইসলাম থেকে এমনভাবে বের হয়ে যাবে যেমন তীর ধনুক থেকে বেরিয়ে যায় । তাদের ঈমান গলার নিচে পৌছবে না । সুতরাং তোমরা তাদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর । এদের হত্যাকারির জন্য ক্বিয়ামাতে পুরস্কার রয়েছে । বোখারী ৫০৫৭, মুসলিম, ১২/৪৮ হা ১০৬৬
সুয়াইদ ইবনু গাফালা রহ হতে বর্নিত তিনি বলেন আলী রা বলেছেন আমি যখন তোমাদের নিকট আল্লাহর রাসূলের সা.কোন হাদীস বর্ননা করি তখন আমার এমন অবস্হা হয় যে তার উপর মিথ্যারোপ করার চেয়ে আকাশ হতে পড়ে ধ্বংস হয়ে যা যাওয়া আমার নিকট বেশি পছন্দনীয় এবং আমরা নিজেরা যখন আলোচনা করি তখন কথা হল এই যে যুদ্ধ ছল চাতুরী মাত্র । আমি নবী সা কে বলতে শুনেছি যে শেষ যুগে একদল যুবকের আবির্ভাব ঘটবে যারা হবে স্বল্প বুদ্ধি সম্পন্ন । তারা মুখে খুব ভাল কথা বলবে । তারা ইসলাম হতে বেরিয়ে যাবে যেভাবে তীর ধনুক হতে বেরিয়ে যায় । তাদের ঈমান গলদেশ পেরিয়ে ভেতরে প্রবেশ করবে না । যেখানেই এদের সঙ্গে তোমাদের দেখা মিলবে এদেরকে তোমরা হত্যা করে ফেলবে । যারা তাদের হত্যা করবে তাদের এই হত্যার পরুষ্কার আছে ক্বিয়ামতের দিন । (আহমদ ৬১৬)
বোখারি শরীফে ডা জাকির নায়িকের এই সকল লামাযহাবিদের ব্যাপারে বলা হয়েছে যা
লামাযহাবিদের প্রকাশিত বোখারী তাওহীদ প্রকাশনি থেকেই তাদের পরিচয় প্রকাশ করছি ,ইবনু উমর রা তাদেরকে আল্লাহর সৃষ্টির নিকৃষ্ট সৃষ্টি হিসেবে বিবেচনা করতেন এবং তিনি বলেছেন তারা এমন কিছু আয়াতকে মুমিনদের ওপর প্রয়োগ করেছে যা কাফিরদের ব্যাপারে নাযিল হয়েছে ।বোখারী ৬ষ্ঠ খন্ড ২৫২ পৃ.
এবার দেখুন কোরআনের যেই আয়াতটি কাফিরদের নিয়ে কথা বলেছে সেটাকে মুসলিমদের বলে কিভাবে চালিয়ে দিচ্ছে ।
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِنَّ كَثِيرًا مِنَ الْأَحْبَارِ وَالرُّهْبَانِ لَيَأْكُلُونَ أَمْوَالَ النَّاسِ بِالْبَاطِلِ وَيَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ ۗ وَالَّذِينَ يَكْنِزُونَ الذَّهَبَ وَالْفِضَّةَ وَلَا يُنْفِقُونَهَا فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَبَشِّرْهُمْ بِعَذَابٍ أَلِيمٍ
(৩৪) হে মুমিনগণ! নিশ্চয় অনেক পন্ডিত-পুরোহিত মানুষের ধন-সম্পদ অন্যায় উপায়ে ভক্ষণ করে এবং আল্লাহর পথে বাধা সৃষ্টি করে থাকে।[1] আর যারা স্বর্ণ ও রৌপ্য জমা করে রাখে এবং তা আল্লাহর পথে ব্যয় করে না, তুমি তাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ শুনিয়ে দাও। [2] এখানে যে শব্দ ব্যবহার করেছে তার অর্থ সুদ্দী রহ. বলেন যে ইয়াহুদী আলেমদেরকে আহবার এবং খ্রীষ্ঠান আবেদদেরকে রুহমান বলা হয় । (ইবনে কাসীর পারা ১০)অথচ লামাযহাবিরা মুসলিম আলেমদেরকে ইয়াহুদী ও খৃষ্ঠান আলেমদের সাথে এক করে বিফ্রিং দিয়েছে । তবে হ্যা আল্লাহ তাআলা কখনো বেহুদা কোন কথা বলেন না । ফলে এটাতে নিশ্চই এই শিক্ষা আছে যে যারা ধোকাবাজ সূফি তাদের ব্যপারে সকর্ত থাকা । যেমন বহু পীর আছে মাজার ব্যবসা করে । কিন্তু পীর বা সূফি মানেই হারাম এটা কোরআন হাদীসেত নেই বরং সূফিদের মর্তবা অনেক বেশি । সূফি শব্দটি সূফফা থেকে আগত । আর নবী সা. এর দরবারে আসহাবে সূফফারা সারাদিন পড়ে থেকে এলেম শিখত । তাহলে আমাদেরকে সূফি পীর থেকে দূরে থাকতে বলেননি । বরং ভন্ড পীর সূফিদের থেকে দূরে থাকতে বলেছেন । অথচ কিছু নামধারি শায়খ যেমন আমানুল্লাহ মাদানি, মতিউর রহমান মাদানি ,কাজী ইবরাহীম , আব্বুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, এই সমস্ত যত ভন্ড আছে তারা মুসলিমদেরকে বেঈমান করে দিচ্ছে এলোমেলো তাফসীর করে । এইসব শায়েখ নামে ধোকাবাজদের থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক । এক হাদীসে আছে সবার প্রথমে জাহান্নামে ফেলে দেয়া হবে এক আলেমকে যে রিয়া করত । এখন আপনি কি বলবেন যে আলেম মানেই জাহান্নামী ? অবশ্যই না । তেমনি ধোকাবাজ সূফিদের বিষয়ে সাবধান করেছে বলে সব সূফিই ধোকাবাজ এটা মনে করা কুফূরি হবে ।
উপরের আলোচনা থেকে এটা স্পষ্ট যে ডা.জাকির নায়িক এবং তার দল লামাযহাবিরা সেই খারেজী যাদের নিয়ে ভবিষৎত করা হয়েছে । তারা যেই দাওয়াত দিচ্ছে সেটা দেখতে ইসলামের হলেও এটা মূলত আদৌ ইসলামের দাওয়াত নয় বরং ইহুদিদের দাওয়াত যদিও বাহ্যিকভাবে ইহুদি মনে হয়না । তাদেরকে হত্যা করা জায়েয তবে যেহেতু দেশের আইন হল নিজের হাতে হত্যা করা অন্যায় তাই হত্যা করা যাবে না । কারন দেশের আইন মান্য করা ফরয ।


No comments:

Post a Comment