
Buy IP
Thursday, March 31, 2016
Wednesday, March 30, 2016
ক্রিকেটে দুঃস্বপ্নের রাত, একটি মৃত্যু এবং তিন শিশুর অন্ধকার পৃথিবী
এই লেখাটি সবার আগে পড়া উচিত মুশফিকুর রহিমের। তারপর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের। পড়া উচিত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের দায়িত্বরত কারো। উচিত-অনুচিতের ধার তাঁরা ধারেন কি না জানি না। সম্ভবত তাদের চোখে লেখাটি পড়বেও না। তবু লিখি। যদি তাঁদের দায়িত্বটি অন্য কেউ কাঁধে নেন, সে আশায়।
ক্রিকেট খেলা এমন খেলা, যেটা দেখতে বয়স লাগে না। মাত্র দুই বছরের শিশুটিও কাঠের ব্যাট হাতে তোলার প্রাণপন লড়াইয়ে মাতে। বৃদ্ধ মানুষটিরও সময় কাটে টেলিভিশনে খেলা দেখে। জয়ে হাসেন, পরাজয়ে কাঁদেন- এমন মানুষের শুমারি করলে তালিকাটি নিছক কম হবে না।
আমার এই লেখা মধ্যবয়সী এক দিনমজুরের জীবনের করুণ পরিণতি নিয়ে। যে পরিণতির বাঁকে বাঁকে লেগে আছে ক্রিকেটের গল্প! ক্রিকেটের প্রতি নিখাদ ভালোবাসা যাকে নিয়ে গেছে জীবনের ওপারে।
আবুল হোসেনের বয়স ৪৫ ছুঁই ছুঁই। এলাকার মানুষ তাঁকে চেনে আবু নামে। এই আবু অন্য সবার চাইতে আলাদা। কারণ, যেখানেই ক্রিকেট সেখানেই ছুটে যান এই ক্রিকেট-পাগল।
২৩ মার্চ রাতের গল্পটা মায়াবীও হতে পারত। হতে হতেও হলো না। তাই ‘মায়াবী’ শব্দটির বদলে ‘দুঃস্বপ্ন’ লিখতেই বাধ্য হয়েছি। মাত্র এক রানের দুঃখবোধ শেষ রাতে দেখা কোনো দুঃস্বপ্ন নয় যে এক ঝাপটায় মন থেকে মুছে ফেলব। মোছা যায়ও না।
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ থেকে ‘মহারণ’ শব্দটিও এখন আমাদের হয়ে গেছে। এখন বলা যায় এভাবে- ‘ভারত-বাংলাদেশ মহারণ’। ঠিকই তো। গেল কয়েকটি ম্যাচের পরিণতি কী তেমন কিছুরই ইঙ্গিত দেয় না?
আবুর বাড়ি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ওসমানপুরের পশ্চিম বাঁশখালী গ্রামে। বাড়ির পাশের গাঁয়ের দোকানে অনেকে মিলে খেলা দেখেছেন সেই রাতে। আশা-নিরাশার দোলাচলে দুলতে থাকা ম্যাচটি নিয়ে বেশ খোশমেজাজেই ছিলেন লোকটি। শেষটা জানলে জানা হয়ে যাবে পুরো ম্যাচে অভিব্যক্তি কেমন ছিলো তাঁর।
শেষ ওভারে যখন ১১ রান দরকার তখন খানিকটা চিন্তিত হয়ে পড়েন। যেই-ই দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে পরপর দুটি চার মেরে দিলেন মুশফিক, অমনি লাফিয়ে ওঠেন আবু। তাঁর চোখেমুখে আনন্দের বান। মেতে ওঠেন আগাম জয়োল্লাসে। শেষ তিন বলেই তার মধ্যে ভর করে হতাশা। প্রথমে মুশফিক, এরপর মাহমুদউল্যাহর আউট তাঁর ভেতরে এতটা ধাক্কা মেরেছে, যেন সবকিছু দুমড়ে-মুছড়ে দিয়ে গেলো!
তবুও হাল ছাড়েননি। সবাই তাঁকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন- আবু তুমি এত চিন্তা করছো কেন? শেষ বলে দৌঁড়ে একটা রান নিলেই তো ম্যাচ ড্র হয়। আমাদের আশা জিইয়ে থাকে।
না, মিথ্যে সান্ত্বনা শেষনাগাদ মিথ্যেই থেকেছে। শেষবলের রানআউট হয়তো শেষটাও শেষ করে দেয়! বুক থাপড়াতে থাপড়াতে বাড়ির পথ ধরেন। ঘরে গিয়েই ধপাস করে শুয়ে পড়েন খাটের ওপর। তীব্র বুক-ব্যাথায় কোঁকড়াতে থাকেন। হয়তো বুঝতে পেরেছিলেন সেটাই তাঁর জীবনের শেষ মুহূর্ত। নইলে বুকের মাঝখানে চেপে ধরে কেন বলবেন- ‘আমার তিনটা ছেলে-মেয়ের কী হবে? আমার সংসারের কী হবে? ওদের মানুষ করবে কে?’ ক্রিকেট-পাগল মানুষটি আফসোস করতে করতেই নিভে গেলেন চিরতরে।
আহ! একটি মৃত্যু। কত আফসোস!

তিন ভাই-বোনের অন্ধকার পৃথিবীতে আলো ফিরিয়ে দেবার কেউ নেই?
শরীফ-সুইটি-সায়েম; ওরা দুই ভাই এক বোন। কথা হলো তিন শিশুর মা রাশেদা আক্তারের সঙ্গে। ১১ বছর আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন আবুল হোসেনকে। সেই থেকে অভাবের ঘরেও সুখে ছিলেন। কখনো দুঃখ আসেনি। একপর্যায়ে বললেন- ‘আমি ভিক্ষা করে হলেও আমার তিন সন্তানকে লেখাপড়া শেখাবো। ওদের মানুষ করবো।’
রাশেদা আক্তারের কথা শুনে আমার মায়ের কথা মনে পড়ে গেলো। আমি যখন এইটে পড়ি, মা বলেছিলেন- ‘আমি ভিক্ষা করে হলেও ছেলেকে ডাক্তার বানাবো’।
আমার আর ডাক্তার হওয়া হয়ে ওঠেনি। তবে পড়াশোনা যেটুকু করেছি তার জন্য মাকে ভিক্ষাও করতে হয়নি। কারণ, আমাদের দুই ভাইকে মানুষ করতে বাবাকেই মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়েছিলো।
ভাবতেই অবাক লাগে, শরীফ-সুইটি-সায়েম পড়াশোনা করে মানুষ হতে হলে বাবাকে পাশে পাবে না। সায়েমের বয়স মাত্র নয় মাস। শরীফের নয় বছর, সুইটির সাত বছর। দুই ভাই-বোন পড়ে তৃতীয় ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে স্থানীয় মুহুরী প্রজেক্ট হোসাইনিয়া মাদ্রাসায়।
নয় মাসের বাচ্চাটি এখনো জানেই না তার বাবা আর নেই এই পৃথিবীতে। জাগতিক নিয়মে বড় হতে হতে একটা সময় হয়তো জানবে, বুঝ হওয়ার আগেই সে বাবাহারা। বড় দুই ভাই-বোন কেবল বাবাকেই খোঁজে ফেরে।
আবু একসময় প্রবাসে ছিলেন। কিন্তু সংসারের চাকা ঘোরাতে পারেননি। ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসেন দেশে। চারবছর ধরে দিনমজুরি দিয়েই কোনমতে সংসার চালাতেন। তাঁর মজুরির টাকায় দুই সন্তানের লেখাপড়া এবং সংসারের ব্যয় টেনেটুনে হলেও চলে যেতো। কিন্তু আবুর আকস্মিক বিদায়ে পুরো সংসারে যেন অন্ধকার নেমে এলো।
আবুর স্ত্রী রাশেদা কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন। বারবার বলছিলেন- ‘সেদিন খেলাটা না দেখলে এই সর্বনাশটা হতো না। কেন তিনি খেলা দেখতে গেলেন? কেন আমাদের একা ফেলে তিনি চলে গেলেন? এখন আমাদের কী হবে?’
সত্যিই তো। তিনটি সন্তানকে নিয়ে এই মায়ের যুদ্ধটা কেমন হবে একবার ভাবুন তো। তাঁর পুরো সংসারটি এখন অকুল পাথারে। রাশেদার বাবা নেই, মা নেই। শ্বশুর-শাশুড়িও নেই। পাশে দাঁড়ানোর জন্য ভাইও নেই। তাহলে কী হবে তাঁর? কী ভবিষ্যৎ ফুটফুটে এই তিনটি শিশুর?
ওদের জীবনটা কী অন্ধকার হয়ে গেলো?
এ দেশের ক্রিকেটকে ভালোবেসে কোনো মানুষ প্রাণ হারাবেন- ভাবা যায়? তাও অজপাড়াগাঁয়ের কোনো দিনমজুর! ক্রিকেটের প্রতি নিখাদ ভালোবাসা সে দিনমজুরকে নিয়ে গেছে ওপারে, তাঁর রেখে যাওয়া অন্ধকার ঘরে আলো ফোটানোর দায়িত্বটা নেবেন কে?
অসহায় পরিবারটির পাশে দাঁড়াতে পারেন আপনিও। আপনার অনন্য সহানুভূতিতে ওদের অন্ধকার পৃথিবী আলোকিত হয়ে যেতে পারে। আরো জানুন
Tuesday, March 29, 2016
Monday, March 28, 2016
Thursday, March 24, 2016
Tuesday, March 22, 2016
tree man....শিকড় মানব

মা শুধু কাদে ছেলের রুগ মুক্তির জন্যে............
(আবুলের রক্ত পরীক্ষা করার জন্য যুক্ত রাষ্টে পাঠানো হলো।)
প্রথমে সে নিজেকে লুকিয়ে রাখতো লোক চক্ষুর আড়ালে,,তার
পরিবার,,বাবা,মাও অভিশাপ মনেকরে কাউকেই বলতোনা কিছু।যখন আবুলের রোগটি ব্যাপক আকার নেয়,,তখন আবুল পরিবার কে কিছু না জানিয়ে একদিন রাতের আধারে গৃহত্যাগী হয়। আবুল ঘুরতে থাকে রোগ মুক্তির আশায়,,ভিবিন্ন মাজারে,,মাজারে।এক স্থানে বেশি দিন কখনই থাকেনি আবুল। এক সময় ক্লান্ত হয়ে পরে আবুল..শিকড় গুলো বেশ বড় এবং ভারী হয়ে যাওয়াতে সিদ্ধান্ত নেয় বাড়ি ফিরার।তার পর ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতাল এবং মিডিয়া পাবলীসিটি।পৃথিবীতে এমন জটিল আচিল ধরনের রুগী আবুল একা নয়।তবে চিনদেশের ভাইটির চিকিৎসায় সফল হতে পারেনি কয়েকটি দেশের ডাক্টার মিলেও।আবুলের ভাগ্যে যেনো এমন না হয় আমরা এই দোয়াই করি আল্লাহ পাকের কাছে। হে আল্লা তোমার মহিমা ও দয়া অপার আমাদের পানাহা দান করুন।(আমিন)
চার সর্বশ্রেষ্ঠ জান্নাতি নারী

আল্লাহর রসুল (স) একবার চারটা দাগ কেটে ওনার সাহাবিদের জিজ্ঞেস করলেন " তোমরা কি জানো এগুলো কি?" সাহাবিগণ উত্তর দিলেন " আল্লাহ ও তাঁর রাসুল ভাল জানেন" । রসুল (স) বললেন " সর্বশ্রেষ্ঠ চার জান্নাতি নারী হল খাদিজাহ বিনত খুআলিদ, ফাতিমাহ বিনতে মুহাম্মাদ, মারিয়াম বিনতে ইমরান, এবং আসিয়াহ বিনতে মুযাহিম ( ফেরাউনের স্ত্রী) ।
হজরত খাদিজাহ হল প্রথম ব্যক্তি যিনি আল্লাহর রাসুলের প্রতি ইমান এনেছিলেন। কেন তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ নারীদের একজন বলা হয়েছে? এটাকি তাঁর ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্য? তাঁর জ্ঞানের জন্য? ঠিক কি কারণে তাঁকে এই উপাধি দেয়া হয়েছে তা নিয়ে আমাদের গভীর ভাবে চিন্তা করা দরকার। বিশেষ করে আমাদের বোনদের।
আমার যদি এই চার মহীয়সী নারীর জীবন পর্যালোচনা করি তাহলে তাদের মধ্যে দুটি বিষয়ের মিল দেখি -
১। তারা অত্যন্ত মজবুত ইমানের অধিকারি ছিলেন। তাদের ইমান ছিল ইয়াকিনের পর্যায়ে। ইয়াকিন হল সেই রকম বিশ্বাস যাতে কোন ভাবেই চিড় ধরানো যায়না। যে অন্তরে ইয়াকিন আছে সে অন্তর চোখের দেখা, কানের শোনা কে উপেক্ষা করে তাঁর বিশ্বাসকে প্রাধান্য দেয়। তাদের সকলের ইমান যে ইয়াকিনের পর্যায়ে ছিল ,এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
ফিরাউনের স্ত্রী , হজরত আসিয়াহ র উদাহরণ ধরুন। একজন মহিলা পৃথিবিতে যা চাইতে পারে তার সবই তাঁর ছিল। আরামদায়ক জীবন, ধন সম্পদ, ধনি ও প্রভাবশালী স্বামী, ক্ষমতা, দাসদাসী, খাদেম। কিন্তু ইমানের স্বার্থে, আল্লাহর জন্য তিনি এর সবই পরিত্যগ করতে রাজি ছিলেন।
তিনি বাস করতেন সে সময়ের সর্বোৎকৃষ্ট প্রাসাদে। কিন্তু তারপরও তিনি আল্লাহকে দোয়া করেছিলেন -
৬৬ - ১১.) আর ঈমানদারদের ব্যাপারে ফেরাউনের স্ত্রীর উদাহরণ পেশ করছেন। যখন সে দোয়া করলো, হে আমার রব, আমার জন্য তোমার কাছে জান্নাতে একটি ঘর বানিয়ে দাও ...
আমাদের বুঝতে হবে হজরত আসিয়াহ একটি অত্যন্ত বিষাক্ত পরিবেশে ছিলেন, যা ছিল সব দিক থেকেই ইমানের পরিপন্থী। আল্লাহর শত্রুদের সাথেই ছিল তাঁর বসবাস। কুফরি শক্তিকে উপেক্ষা করে নিজেকে আল্লাহর পথে অটুট রেখে তিনি ইমানের এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গিয়েছেন ।
আমরা অপর তিন জনের জীবন পর্যালোচনা করলেও একই রকম বলিয়ান ইমানের দৃষ্টান্ত দেখতে পাই।
২। তাদের মধ্যে দ্বিতীয় যে ব্যপারটি সাধারণ ছিল তা হোল তাঁরা সর্বশ্রেষ্ঠ মা অথবা স্ত্রী ছিলেন। এখন এই ব্যপারে নারীবাদীদের এবং আমাদের সেসব বোনদের যারা নারীবাদীদের দারা প্রভাবিত তাদের আপত্তি থাকতে পারে।
হজরত মরিয়ম বড় করেছিলেন হজরত ঈসাকে আর হজরত আসিয়াহ বড় করেছিলেন হজরত মুসা কে ।
হজরত খাদিজাহ কে আল্লাহ এত মর্যাদা দিয়েছেন তা কিন্তু এই জন্য নয় যে তিনি অনেক সফল ব্যবসায়ী ছিলেন।
বরং তিনি ছিলেন আল্লাহর রসুল মুহাম্মদ (স) এর অসাধারণ এক সহধর্মিণী। আল্লাহর রাসুলের (স) যখনি প্রয়োজন, তখনি তিনি পাশে পেয়েছিলেন হজরত খাদিজাকে। আল্লাহর রসুলের (স) নবুয়তের শুরুতে সবচেয়ে নাজুক পরিস্থিতিতে অবিচল সাহস আর প্রেরণা দিয়েছেন হজরত খাদিজাহ।
আর হজরত ফাতিমা ছিলেন আমিরুল মু'মিনিন হজরত আলির (র) সহধর্মিণী। হজরত আলি অত্যন্ত সাধারণ জীবনজাপন করতেন। ঘরের কাজ করতে হজরত ফাতিমাকে অনেক বেগ পেতে হত।
একবার তারা আল্লাহর রাসুল (স) এর কাছে একজন ভৃত্য প্রার্থনা করলেন। আল্লাহর রসুল (স) তাদের জবাবে বললেন আমি তোমাদের এরচেয়েও উত্তম কিছু শিখিয়ে দিচ্ছি। তোমরা শুতে যাবার আগে ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ , ৩৪ বার আল্লাহু আকবর ও ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ বলবে।
ফাতেমাকে আল্লাহর রাসুল (স) অত্যন্ত ভালবাসতেন। তিনি বলেছিলেন ফাতিমা আমার একটি টুকরো। সে যাতে খুশি হয় , আমিও তাতে খুশি হই। সে যাতে কষ্ট পায়, আমিও তাতে কষ্ট পাই। ফাতেমা ছিলেন আল্লাহর রাসুলের (স) একমাত্র জীবিত সন্তান।
আল্লাহর রাসুল (স) চাইলে ফাতেমাকে একজন কেন, দশ জন খাদেম দিতে পারতেন । কিন্তু তিনি তা না করে ফাতেমাকে উপদেশ দিলেন, ঘরের কাজ নিজের হাতে করে যেতে।
এবং এই কারণেই হজরত ফাতেমা চার সর্বশ্রেষ্ঠ নারীদের একজন। জ্ঞানের দিক থেকে হজরত আয়েশা( আল্লাহর রাসুলের স্ত্রী) খাদিজাহ ও ফাতেমার উপরে, কিন্তু মর্যাদার দিক থেকে উনি খাদিজাহ ও ফাতেমার সমকক্ষ ছিলন না।
আমাদের বোনেরা, আপনারা যখন আপনাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করবেন তখন আপনাদের কিসের উপর বেশি প্রাধান্য দেয়া দরকার তা ঠিক করে নেন।
আমরা বলছিনা যে আপনারা জ্ঞান অর্জন করবেননা বা ইসলামের কাজ করবেন না, কিন্তু আপনাদের সবসময় মাথায় রাখা দরকার কিসে আল্লাহ সুবহানু ওয়া তাআলা আপনাদের সবচেয়ে বেশি মর্যাদা দিয়েছেন।
Monday, March 21, 2016
কেন কম্পিউটার কি-বোর্ডে F এবং J বোতামে ‘বাম্প’ থাকে

একটু খেয়াল করলেই দেখতে পারবেন কম্পিউটার কি-বোর্ডে দু’টি বোতাম F এবং J নিচের দিকে একটু উঁচুমতো ‘বাম্প’ থাকে। অনেকে আবার এটাকে ইংরেজিতে ‘নচ্’ বলে। আসুন জেনে নিই কম্পিউটার কি-বোর্ডে দু’টি বোতাম F এবং J নিচের দিকে একটু উঁচুমতো ‘বাম্প’ থাকার কারন কি???
আমরা সাধারণত যারা টাইপ করি তারা কি-বোর্ডের দিকে না তাকিয়ে টাইপ করি, আর পেশাদার টাইপিস্টদের বেলাই তো কোন কথাই নেই। তারা কখনওই কি-বোর্ডের দিকে তাকিয়ে টাইপ করেন না। তারা র'কপি-র দিকে তাকিয়ে বা কম্পিউটার স্কিনের দিকে তাকিয়ে দ্রুত টাইপ করতে থাকেন। আর এই দ্রুত টাইপের রহস্য লুকিয়ে তর্জনি এবং F ও J বোতাম দু’টিতে। দু’হাতের দু’টি তর্জনি এই দু’টি বোতামে রাখলে বাকি বোতামগুলিতে আঙুল যাতায়াত করে অনায়াসে। তাই এই তর্জনি আঙ্গুল দু'টি যেন ঠিক থাকে তার জন্য F ও J বোতাম দু’টিতে বাম্প ব্যবহার করা হয়। আপনার আঙ্গুল যদি গন্তব্য অর্থ্যাৎ F ও J বোতাম থেকে অন্য যায়গায় সরে যায় তাহলে আপনি যেন না দেখেই বুঝতে পারেন ও না দেখেই উক্ত যায়গাতে ফিরে আসতে পারেন তার জন্য F ও J বোতাম দু'টিতে বাম্প ব্যবহার করা হয়।
যে সারিতে এই বোতাম দু’টি থাকে সেটিকে বলা হয় ‘হোম রো’। টাইপিস্টদের আঙুল এই সারিতেই থাকে। এখান থেকেই বাকি বোতামগুলিতে আঙুল যাতায়াত করে সহজভাবে।
আরো জানুন
লোহা- একটি আসমানী নেয়ামত

লোহা একটি মৌলিক পদার্থ। যার পারমাণবিক সংখ্যা ২৬ এবং রাসায়নিক সঙ্কেত। প্রকৃতিতে ধাতুগুলোর মধ্যে প্রাচুর্যের দিক থেকে অনন্য স্থান লোহার। পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দুর অংশটি লোহার তৈরি। এ হিসেবে পৃথিবীতে লোহার পরিমাণ অনেক। এটি এক ধরনের ধাতু। আমরা অনেকেই মনে করি, অতি পরিচিত মৌল লোহার কোনো বিশেষত্ব নেই; এটি পৃথিবীতে অন্যান্য পদার্থের মতো সৃষ্টি হয়েছে। অথচ পবিত্র কোরআনের ৫৭নং সূরা আল হাদিদের ২৫নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আল্লাহ লোহা পাঠিয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে প্রচন্ড শক্তি এবং এতে রয়েছে মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ।’ তাফসিরে মাজহারির নবম খন্ডের ১৮৪ পৃষ্ঠায় হজরত ইবনে ওমর (রা.) -এর বরাত দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা নভোমন্ডল থেকে ভূমন্ডলে চারটি বরকত নাজিল করেছেন- লোহা, আগুন, পানি ও লবণ।
তাফসিরে ইবনে কাছিরে আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) -এর উদ্ধৃতি আনা হয়েছে। তিনি বলেন, তিনটি জিনিস আদম (আ.)-এর সঙ্গে জান্নাত থেকে এসেছে- ১. লৌহকর্মের দণ্ড বিশেষ, ২. গোর্জ, ৩. হাতুড়ি। এছাড়া কোরআনে কারিমে যে আল্লাহ তায়ালা লোহার বহুবিধ কল্যাণের কথা উল্লেখ করেছেন, তা আমরা আমাদের নিত্য ব্যবহারিক জিনিসপত্রের দিকে দৃষ্টি দিলেই দেখতে পাই। বাসাবাড়িতে রান্নাবান্নার হাঁড়ি-কড়াই, কুটাকাটার যন্ত্রপাতি- দা, বঁটি, ছুরি, কাঁচি; বাড়িঘর নির্মাণের মূল উপকরণ রডসহ ব্যবহার ও নির্মাণের সিংহভাগ উপকরণই লোহার তৈরি। শিল্পকারখানার ইঞ্জিন, যন্ত্রাংশ, কলকব্জা, যোগাযোগ মাধ্যমের বাহন- সাইকেল, ভ্যান, রিকশা, বাস, মিনি বাস, ট্রলার, স্টিমার, লঞ্চ ও ট্রেন; পণ্য পরিবহনের লরি, ট্রাক এমনকি বিমানেরও অধিকাংশ যন্ত্রাংশও লোহার তৈরি। লোহা সম্পর্কিত কোরআনে প্রদত্ত তথ্যগুলো বিজ্ঞানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
লক্ষ করলে দেখা যায়, আমাদের পৃথিবীর একদম মধ্যবর্তী স্থানটি অর্থাৎ পৃথিবীর কেন্দ্র লোহার তৈরি। সূরা হাদিদ (হাদিদ অর্থ লোহা) কোরআনের ঠিক মধ্যখানে অবস্থিত। কোরআনের ১১৪টি সূরার মধ্যে সূরা হাদিদ ৫৭নং সূরা। অর্থাৎ হাদিদের অবস্থান একেবারে মাঝখানে। আবার হাদিদের অ্যাটোমিক নাম্বার বা পারমাণবিক সংখ্যা ২৬। আর ‘হাদিদ’ শব্দটির সংখ্যাগত মানও ২৬ (হা = ৮, দাল = ৪, ইয়া = ১০ এবং দাল = ৪)। এছাড়া লোহার পারমাণবিক সংখ্যা ২৬ হওয়ায় লোহা পরমাণুর অভ্যন্তরে ২৬টি প্রোটন ও ২৬টি ইলেকট্রনও রয়েছে।মানবজাতির জন্য অত্যন্ত সৌভাগ্য আর খুশির বিষয় হলো সর্বস্রষ্টা করুণাময় আল্লাহর নিয়ম এমন যে, পৃথিবীর যে বস্তুটা যত বেশি প্রয়োজনীয় ও উপকারী, আল্লাহ তায়ালা মানব সম্প্রদায়ের জন্য সে বস্তুটিকে তত বেশি সস্তা ও সহজলভ্য করে দিয়েছেন। ধরুন, লোহা যদি স্বর্ণ-রৌপ্যের মতো দামি হতো, তাহলে সর্বসাধারণের পক্ষে তা ক্রয় করা কতই না দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়াত!
Wednesday, March 9, 2016
Monday, March 7, 2016
একটি শিশির বিন্দু


একটি ধানের শীষের উপর/ একটি শিশির বিন্দু।’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই লেখায় চমৎকারভাবে ধরা পড়েছে শিশিরফোঁটার সৌন্দর্য। স্নিগ্ধ ভোর কিংবা ক্লান্ত সন্ধ্যায় আমরা ঘাসের উপরে ঝিলমিল করতে দেখি শিশিরবিন্দু। কখনো কি ভেবে দেখেছ, এই শিশির আসলে কীভাবে তৈরি হয়?

বাতাসে আরো অনেক উপাদানের সঙ্গে থাকে জলীয় বাষ্প। তাপমাত্রা কমে গেলে সেই বাষ্প ঠাণ্ডা হতে থাকে এবং একসময় পানিতে পরিণত হয়, তৈরি করে ছোট ছোট পানির ফোঁটা। তারপর তা জমা হয় ঘাসের উপরে, পাতার কোলে। এটাই শিশির।

যেহেতু শীতকালে তাপমাত্রা কম থাকে, তাই শীতকালেই শিশিরবিন্দুর উপস্থিতি থাকে সবচেয়ে বেশি। তবে অন্য ঋতুতেও শিশির জমে। সাধারণত সন্ধ্যার পর থেকে তাপমাত্রা তুলনামূলকভাবে কমতে থাকে। তাই সন্ধ্যার পর থেকে ভোর পর্যন্ত প্রকৃতিকে সিক্ত করে মুক্তোর মতো শিশিরের বিন্দু।

তবে সূর্য ওঠার পর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে, ফলে তাপ পেয়ে আবার বাষ্পতে পরিণত হয় শিশির। সেই বাষ্প বাতাসে মিশে যায়, তাপমাত্রা কমে গেলে আবার তা শিশিরের রূপ ধারণ করে।

সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই কিন্তু শিশির মিলিয়ে যায় না। ধীরে ধীরে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়ার আগে সকালের প্রথম রোদে ঠিকই ঝলমল করে ওঠে প্রকৃতির এই অপরূপ সৃষ্টি।
আরো জানুন
Thursday, March 3, 2016
উপন্যাস খাঁচার পাখী
স্কুল ছুটি। আজ দুপুরে খুব গরম পরেছে। রকিব হাসান
বাড়ান্দায় চেয়ার পেতে বসে বৈকালিক বাতাসে শরীর জুড়াচ্ছে। উঠানে বাচ্চা সঙ্গে মা
গুরগীটা ঘুরে বেড়াচ্ছে। রকিব সেগুলো দেখতে দেখতে মনের পাতায় ভেসে উঠে অতীতের কিছু
স্মৃতি, কিছু বিরহের কথা কিছু বেদনা-----
সেন্টমার্টিন দী্প-এর ভয়ংকর সেই মৃত্যুফাঁদ !
যারা গেছেন তারা নিশ্চই জানেন যে প্রথমে জাহাজে করে সবাইকে সেন্টমার্টিন ফেরীলাইনে নামিয়ে দেয়া হয়। আর সেখান থেকে পায়ে হেটে ব্রীজটা পার হয়ে এসে নামতে হয় সেন্টমার্টীন দ্বীপে।

এখানে নামলেই হাতের ডানদিকে যে বীচ টা দেখা যায় প্রায় বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই এই বীচ ধরে হাটি এবং ব্রীজের গোড়ার দিক থেকে পানিতে নামি আর কিনারা ঘেষে ডান দিকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকি।।পানিতে একবার নেমে পড়োলে আমরা আর কেউই কিন্তু বালিতে উঠে আসতে চাইনা সামনে এগুতে থাকি পানি ধরেই। ঠিক সোজা সামনের দিকে এগিয়ে গেলে এবার দ্বীপটা হাতের বা দিকে টার্ন নেয়। ঐ জায়গাকে বলা হয় “জিনজিরা উত্তরপাড়া” স্থানীয়রা বলেন উত্তর বীচ।।.দুইদিকের পানির স্রোত এবং ঐ ত্রিকোনাকৃতির মধ্যস্রোত এই জায়গাটিতে মিলিত হয়েছে এবং ত্রিমুখি স্রোতের কারনে পানির চাপ খুব বেশী ওখানটায় এবং চাপটা নিন্মমুখি।
স্থানটা দেখতে অনেকটা লম্বাটে খালের মত, আর এই ত্রিমুখি স্রোতের কারনে অনেক জায়গাজুড়ে বড়সড়ো গর্ত তৈরী হয়েছে। আমরা অনেকই এই বিষয়ে জানিনা এবং কোন নির্দেশনা নেই বলেই আমরা সাতার কাটতে কাটতে এই টার্ন দিয়েই বা পাশের বীচের দিকে এগুতে থাকি, আর তখনি কিছু বুঝে উঠার আগেই সমুদ্রের অতলে হারিয়ে যায় অনেকেই। আবার দ্বীপে গিয়ে বন্ধুদের সাথে কিছুটা নিরিবিলিতে পানিতে নামার লোভেও অনেকে এই স্থানটা বেচে নেয়। সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল আহছান উল্লাহ ইউনিভার্সিটির এতগুলো ছাত্র অকালে প্রাণ হারালো ওই স্থানেই।
.
ভেবে দেখুন সব বন্ধু পাড়ে দাঁড়িয়ে আছে আর চোখের সামনে মায়াবী নীল পানি গ্রাস করে নিচ্ছে কাছের বন্ধুকে !! কতটা লোমহর্ষক!! ভাবতেই গা শিউরে উঠে।
সেন্টমার্টিন নেমে প্রথম বীচে হাটা শুরু করলেই কয়েক মিনিট পরেই এই অভিশপ্ত জায়গা অর্থাৎ অনেক কাছেই।ওখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হতে হতে কিছু বুঝে উঠার আগেই হয়ত ভুলবশত আপনিও পা দিতে পারেন এই জায়গাটিতে!! কারন নীল পানির আচ্ছাদনে আলাদা করে বোঝার কোণ উপায়ই নেই।
খুব নাড়া দিয়ে উঠলো আর ধিক্কার দিতে ইচ্ছে করতেছে আমাদের নিষ্ঠুর বিবেক কে, এতটা নিশ্চিত জানা সত্তেও ওখানকার প্রশাসন কোণ ব্যবস্থা নেয়নি এই অভিশপ্ত জায়গা সম্পর্কে !!
.
প্লীজ সবার কাছে অনুরোধ রইলো এই স্থানটা সম্পর্কে আপনার কাছের সবাইকে সচেতন করে দিন। ছবিগুলো ভালো করে দেখে নিন আর আপনার পরিচিত যারা যাচ্ছেন তাদের ভালো করে অই জায়গা সম্বন্ধে বুঝিয়ে দিন, জীবন মৃত্যুর মালিক আল্লাহ্ যদি আর একটি প্রাণ ও বাঁচে আপনার এই ছোট্র কাজ থেকে তাহলে অনেক বেশী উপকৃত হবেন।।
আরো জানুন

এখানে নামলেই হাতের ডানদিকে যে বীচ টা দেখা যায় প্রায় বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই এই বীচ ধরে হাটি এবং ব্রীজের গোড়ার দিক থেকে পানিতে নামি আর কিনারা ঘেষে ডান দিকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকি।।পানিতে একবার নেমে পড়োলে আমরা আর কেউই কিন্তু বালিতে উঠে আসতে চাইনা সামনে এগুতে থাকি পানি ধরেই। ঠিক সোজা সামনের দিকে এগিয়ে গেলে এবার দ্বীপটা হাতের বা দিকে টার্ন নেয়। ঐ জায়গাকে বলা হয় “জিনজিরা উত্তরপাড়া” স্থানীয়রা বলেন উত্তর বীচ।।.দুইদিকের পানির স্রোত এবং ঐ ত্রিকোনাকৃতির মধ্যস্রোত এই জায়গাটিতে মিলিত হয়েছে এবং ত্রিমুখি স্রোতের কারনে পানির চাপ খুব বেশী ওখানটায় এবং চাপটা নিন্মমুখি।
স্থানটা দেখতে অনেকটা লম্বাটে খালের মত, আর এই ত্রিমুখি স্রোতের কারনে অনেক জায়গাজুড়ে বড়সড়ো গর্ত তৈরী হয়েছে। আমরা অনেকই এই বিষয়ে জানিনা এবং কোন নির্দেশনা নেই বলেই আমরা সাতার কাটতে কাটতে এই টার্ন দিয়েই বা পাশের বীচের দিকে এগুতে থাকি, আর তখনি কিছু বুঝে উঠার আগেই সমুদ্রের অতলে হারিয়ে যায় অনেকেই। আবার দ্বীপে গিয়ে বন্ধুদের সাথে কিছুটা নিরিবিলিতে পানিতে নামার লোভেও অনেকে এই স্থানটা বেচে নেয়। সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল আহছান উল্লাহ ইউনিভার্সিটির এতগুলো ছাত্র অকালে প্রাণ হারালো ওই স্থানেই।
.
ভেবে দেখুন সব বন্ধু পাড়ে দাঁড়িয়ে আছে আর চোখের সামনে মায়াবী নীল পানি গ্রাস করে নিচ্ছে কাছের বন্ধুকে !! কতটা লোমহর্ষক!! ভাবতেই গা শিউরে উঠে।
সেন্টমার্টিন নেমে প্রথম বীচে হাটা শুরু করলেই কয়েক মিনিট পরেই এই অভিশপ্ত জায়গা অর্থাৎ অনেক কাছেই।ওখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হতে হতে কিছু বুঝে উঠার আগেই হয়ত ভুলবশত আপনিও পা দিতে পারেন এই জায়গাটিতে!! কারন নীল পানির আচ্ছাদনে আলাদা করে বোঝার কোণ উপায়ই নেই।
খুব নাড়া দিয়ে উঠলো আর ধিক্কার দিতে ইচ্ছে করতেছে আমাদের নিষ্ঠুর বিবেক কে, এতটা নিশ্চিত জানা সত্তেও ওখানকার প্রশাসন কোণ ব্যবস্থা নেয়নি এই অভিশপ্ত জায়গা সম্পর্কে !!
.
প্লীজ সবার কাছে অনুরোধ রইলো এই স্থানটা সম্পর্কে আপনার কাছের সবাইকে সচেতন করে দিন। ছবিগুলো ভালো করে দেখে নিন আর আপনার পরিচিত যারা যাচ্ছেন তাদের ভালো করে অই জায়গা সম্বন্ধে বুঝিয়ে দিন, জীবন মৃত্যুর মালিক আল্লাহ্ যদি আর একটি প্রাণ ও বাঁচে আপনার এই ছোট্র কাজ থেকে তাহলে অনেক বেশী উপকৃত হবেন।।
আরো জানুন
Tuesday, March 1, 2016
Subscribe to:
Posts (Atom)