প্রেম- প্রীতি- ভালবাসা, স্নেহ- মায়া- মমতা
কোনদিন জাতি বা স্থান- কুল বিচার করে না। তুমি কালো না সাদা, সুন্দর না কুৎসিত,
বেটে না লম্বা সেটা বিচারণীয় নয়।
Buy IP
Wednesday, October 28, 2015
Monday, October 26, 2015
Thursday, October 22, 2015
ফেসবুকের মাধ্যমে কীভাবে ইনকাম করবেন?
একথা বললে বেশি বলা হবে না যে, আমাদের দিনের বেশিরভাগ সময়ই কাটে ফেসবুকে কানেক্ট থাকা অবস্থায়। ফেসবুকের অপব্যবহারের ফলে শুধুমাত্র বাংলাদেশেই ঘটছে কত কত ঘটনা। ধর্ষণ, ইভটিজিং, হয়রানি ইত্যাদি নানারকম সমস্যায় পড়ছে অনেকেই প্রতিনিয়ত, প্রতিদিনই।
কিন্তু ফেসবুক তো এই জন্য তৈরি হয়নি। ইস্পাতের ছুরি যখন একজন ডাক্তারের হাতে থাকে তখন সেটা হয়ে উঠে জীবনদানকারী আবার এই ছুরি-ই যখন একটা চোর-বাটপার-ছিনতাইকারীর হাতে পড়ে তখন সেটা হয়ে যায় জীবন ধ্বংসকারী।
আমার মতে ফেসবুক আসলে সেরকমই। আপনি যদি এটাকে ভালো কাজে লাগান তাহলে এটা আপনার আশির্বাদ বয়ে আনবে। আবার অপব্যবহারে এটা হতে পারে আপনার ক্ষতির কারণ। এখন কীভাবে ফেসবুক ব্যবহার করবেন সেটা আপনারই বিবেচনা।
আজকের আমাদের এই লেখায় ফেসবুকের কিছু পজিটিভ দিক তুলে ধরবো। ফলে আশা করবো, এখন থেকে ফেসবুক আপনার কাছে শুধু আড্ডাবাজীর জায়গাই হবে না, ফেসবুক টাকা ইনকামেরও একটা ব্যবস্থা করে দেবে আপনার জন্য। চলুন সেসব কিছু গাইডলাইন-ই জানবো আজকে।
বিদেশী বন্ধু আছে আপনার লিস্টে?
ফেসবুকে কিছু বিদেশী বন্ধু তৈরি করে নিন। যারা হচ্ছে আপনার এসেট। তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় বিভিন্নরকম সহযোগিতা পাবেন। যা এক কথায় এখানে বলে শেষ করা যাবে না। সময়ে সময়ে এই সহযোগিতা টের পাবেন। যা আপনার অনেক কাজে লাগবে। সুতরাং বিভিন্ন বিদেশী ফ্যানপেজে যান, সেগুলোর সাথে যুক্ত থাকুন, পড়ুন। বিভিন্ন জনের দেয়া বিভিন্ন স্ট্যাটাসে কমেন্ট করুন, কমেন্টের গঠনমূলক রিপ্লাই দিন। দেখবেন তাদের সাথে আপনার একটা সখ্যতা গড়ে উঠবে। যা ভবিষ্যতের সাঁকো হিসেবে বিরাট ভূমিকা পালন করবে।
গ্রুপ বা ফ্যানপেজ আছে আপনার?
ফেসবুকের দু’টো বড় বিষয় হচ্ছে- ১. ফেসবুক গ্রুপ এবং ২. ফেসবুক ফ্যান পেজ। এগুলো সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা না থাকে তাহলে গুগলে সার্চ দিন। খুব সহজেই জেনে যাবেন, বুঝে ফেলবেন।
তো যা বলছিলাম- আপনি যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জানেন সেই বিষয়ে এক বা একাধিক গ্রুপ এবং ফ্যানপেজ ওপেন করুন ফেসবুকে। এবং ঐ গ্রুপগুলোতে নিয়মিত তথ্য প্রদান করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার কমিউনিটি বড় হচ্ছে।
তো যা বলছিলাম- আপনি যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জানেন সেই বিষয়ে এক বা একাধিক গ্রুপ এবং ফ্যানপেজ ওপেন করুন ফেসবুকে। এবং ঐ গ্রুপগুলোতে নিয়মিত তথ্য প্রদান করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার কমিউনিটি বড় হচ্ছে।
কী লাভ কমিউনিটি বড় হলে?
একটা বিষয় সবসময় মনে রাখবেন- এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় শক্তি হলো- “মানুষ শক্তি”- Manpower. লোকবল যদি আপনার থাকে তাহলে আপনি অনেক কিছুই করতে পারবেন। কীভাবে?
এভাবে- ধরুণ আপনার কলমের উপর একটা ফেসবুক ফ্যানপেজ আছে। যেখানে গত এক বছর আপনি কলম নিয়ে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করেছেন। ফলে গত এক বছরে; ধরে নিই কমপক্ষে আপনার ফেসবুক ফ্যানপেজে এক লাখ লাইক আছে। মানে আপনার কমিউনিটি হচ্ছে এক লাখ মানুষের। তো এতোদিন ওরা আপনার দেয়া বিভিন্ন তথ্য পড়েছে, মজা পেয়েছে, ভালো লেগেছে বলেই তো ওরা আপনার সাথে এতোদিন আছে। ভেবে দেখুন সবাই কিন্তু কলম পছন্দ করে। এখন এই গ্রুপে যদি আপনি একটা পোস্ট দেন আপনি কলম বিক্রি করবেন, দেখবেন অনেকেই আগ্রহী কেনার জন্য। এবং মোটামুটি সবাই আপনাকে চেনে, বিশ্বাস করে। আপনার কথায় তাদের আস্থা আছে। তো দেখুন, যদি তাদের মাঝে মাত্র ১% লোকও আপনার কলম কিনে তাহলে আপনি মাত্র একটা পোস্ট/স্ট্যাটাস দিয়ে কতগুলো কলম বিক্রি করতে পারছেন?
আর আপনি যদি একটু বুদ্ধিমান হন, তাহলে বিক্রি করার জন্য আপনি আমাজন/ইবে বা ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানী থেকে আনকমন টাইপের কিছু কলম মার্কেটিং করবেন। এতে কলম কেনা আগ্রহী মানুষের সংখ্যা অনেক অনেক বেড়ে যাবে… এবার বুঝতে পারছেন তো কীভাবে একটা ফেসবুক গ্রুপ বা ফেসবুক ফ্যানপেজ থেকে আয় করা যায়? আপনি জেনে অবাক হবেন এভাবে ফেসবুক ব্যবহার করে অনেকেই লাখ টাকা ইনকাম করছে অনায়াসে।
একটা বিষয় সবসময় মনে রাখবেন- এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় শক্তি হলো- “মানুষ শক্তি”- Manpower. লোকবল যদি আপনার থাকে তাহলে আপনি অনেক কিছুই করতে পারবেন। কীভাবে?
এভাবে- ধরুণ আপনার কলমের উপর একটা ফেসবুক ফ্যানপেজ আছে। যেখানে গত এক বছর আপনি কলম নিয়ে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করেছেন। ফলে গত এক বছরে; ধরে নিই কমপক্ষে আপনার ফেসবুক ফ্যানপেজে এক লাখ লাইক আছে। মানে আপনার কমিউনিটি হচ্ছে এক লাখ মানুষের। তো এতোদিন ওরা আপনার দেয়া বিভিন্ন তথ্য পড়েছে, মজা পেয়েছে, ভালো লেগেছে বলেই তো ওরা আপনার সাথে এতোদিন আছে। ভেবে দেখুন সবাই কিন্তু কলম পছন্দ করে। এখন এই গ্রুপে যদি আপনি একটা পোস্ট দেন আপনি কলম বিক্রি করবেন, দেখবেন অনেকেই আগ্রহী কেনার জন্য। এবং মোটামুটি সবাই আপনাকে চেনে, বিশ্বাস করে। আপনার কথায় তাদের আস্থা আছে। তো দেখুন, যদি তাদের মাঝে মাত্র ১% লোকও আপনার কলম কিনে তাহলে আপনি মাত্র একটা পোস্ট/স্ট্যাটাস দিয়ে কতগুলো কলম বিক্রি করতে পারছেন?
আর আপনি যদি একটু বুদ্ধিমান হন, তাহলে বিক্রি করার জন্য আপনি আমাজন/ইবে বা ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানী থেকে আনকমন টাইপের কিছু কলম মার্কেটিং করবেন। এতে কলম কেনা আগ্রহী মানুষের সংখ্যা অনেক অনেক বেড়ে যাবে… এবার বুঝতে পারছেন তো কীভাবে একটা ফেসবুক গ্রুপ বা ফেসবুক ফ্যানপেজ থেকে আয় করা যায়? আপনি জেনে অবাক হবেন এভাবে ফেসবুক ব্যবহার করে অনেকেই লাখ টাকা ইনকাম করছে অনায়াসে।
আপনি কি গ্রাফিক ডিজাইন জানেন?
হ্যাঁ, এটা আরেকটা বড় মাধ্যম ফেসবুকে টাকা ইনকাম করার। একটা ফ্যানপেজ বানান- “গ্রাফিক ডিজাইন শপ” বা “ফেসবুক কভার ফটো ডিজাইন” অথবা এই টাইপের কিছু নাম দিয়ে। এবার এখানে আপনার নিজের ডিজাইন কিছু ছবি/ডিজাইন আপলোড করুন ফেসবুকের কভার ফটো মাপের। আশা করি কভার ফটো কি সেটা আপনি জানেন।
এবার ফেসবুকে বিভিন্ন বিদেশী ফ্যানপেজ বা গ্রুপের মডারেটর বরাবর ম্যাসেজ দিন যে আপনি কভার ফটো ডিজাইন করেন। তাদের ফেসবুক গ্রুপ বা ফ্যানপেজের কভার ফটোটা আপনি সুন্দর করে ডিজাইন করে দেবেন খুবই স্বল্পমূল্যে। সাথে আপনার নিজের ফেসবুক ফ্যানপেজে যেসব ডিজাইন আছে সেই লিংক দেন তাকে স্যাম্পল হিসেবে দেখার জন্য। দেখবেন এভাবে কিছুদিন মার্কেটিং করলে ঠিকই কাজ পাওয়া শুরু করেছেন। মার্কেটপ্লেসে বিড করতে হচ্ছে না, কোনো ঝামেলা নেই। শুরুতে কাজ পেতে হয়তো একটু ঝামেলা হবে। কিন্তু দেখবেন ধীরে ধীরে আপনি ঠিকই কাজ পাচ্ছেন। এবং একটা সময়ে গিয়ে আপনাকে আর মার্কেটিং করতে হবে না। দেখবেন অটো কাজ পাচ্ছেন বিভিন্ন রেফারেন্সে।
আমার জানামতে অনেকেই এভাবে কাজ করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করছেন। এরকম একজন হচ্ছেন- সাদমিন। এই আপুটি প্রতিটি কভার ফটো ডিজাইন করে দেন ৩০-৩৫ ডলার করে। সাথে প্রোফাইল ফটো ডিজাইন ফ্রি করে দেন তিনি। এবং মাসে প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি অর্ডার পান তিনি অনায়াসে।
দেখুন, এসব কভার ফটো ডিজাইন করতে গ্রাফিকসে তেমন দক্ষতার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। অনেক সময় ক্লায়েন্ট ফটো দিয়ে বলেন ফটোটা এডজাস্ট করে হালকা কিছু কাজ করে দেয়ার জন্য। যা আরও সহজ কাজ।
একজন নতুন ব্যক্তিও ইউটিউব ঘেটে হালকা কিছু ফটোশপ টিউটোরিয়াল দেখে কাজ শুরু করতে পারেন অনায়াসে। আশা করি আপনিও পারবেন। শুরুতে কাজ পেতে দেরি হলে হতাশ হবেন না। ইনশাল্লাহ সাকসেস হবেনই।
একজন নতুন ব্যক্তিও ইউটিউব ঘেটে হালকা কিছু ফটোশপ টিউটোরিয়াল দেখে কাজ শুরু করতে পারেন অনায়াসে। আশা করি আপনিও পারবেন। শুরুতে কাজ পেতে দেরি হলে হতাশ হবেন না। ইনশাল্লাহ সাকসেস হবেনই।
আজকে এই পর্যন্তই থাক। আগামীতে ফেসবুক দিয়ে ইনকাম করার আরও কিছু অভিনব পদ্ধতির কথা জানাবো আপনাদের। সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
Tuesday, October 20, 2015
ফ্রী তে অসংখ্য পুরস্কার নিন
prizebox থেকে ফ্রী তে নিয়ে নিন power
bank, mobile,macbook সহ অসংখ্য পুরস্কার।
আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম নতুন একটি ওয়েভ
সাইট। এই সাইট থেকে আপনি point
earn করতে পারবেন এবং সেই point দিয়ে কিনতে
পারবেন power bank,
mobile,macbook সহ অসংখ্য পণ্য।
এই মাস registration করলে পাবেন ফ্রি ৩০point।
প্রথমে এই http://prize-box.com/index.php/user-profile?view=registration&referrer=5625A812AD16A গিয়ে sign up করুন।
point earn করার নিয়ম :
১। প্রতিদিন লগিন করলে পাবেন ৯ point
২। প্রতি invitation থেকে ১৫ point
৩। জন্মদিন এ পাবেন ১৫ point
আরও অনেক ভাবে point earn করতে পাড়েন।
এভাবে ৩০০ point হলে আপনি কিনতে পারবেন ফ্রি power bank।
এই সাইট থেকে আপনি মাস এ একবার product কিনতে পারবেন।
legally কাজ করলে আপনি sure প্রাইজ পাবেন।
সাইট সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর
1. Prizebox কি?
Prizebox যতটা এটা করতে পারেন হিসাবে তার ব্যবহারকারীদের উপকার করার জন্য গঠিত একটি ওয়েব পোর্টাল, হয়. সদস্য ওয়েবসাইট কার্যক্রম অনেকটা একটি অংশ হতে পারে এবং তারা পয়েন্ট না প্রায় সব কিছুর জন্য পুরস্কৃত করা হয়. তারা পরে আমাদের দোকান থেকে একটি পণ্য ক্রয় করতে ঐ পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন, যে মাসে একবার আপ প্রর্দশিত হবে এবং এটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পেতে.
2. আমি কিভাবে পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন?
আপনি লগ-ইন যোগদানের জন্য বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, পণ্য ক্রয়, কুপন কোড পেয়ে, আমাদের স্পনসর পরিদর্শন করার জন্য পয়েন্ট পেতে পারেন, ... আমরা তাড়াতাড়ি পয়েন্ট উপার্জন করার নতুন উপায় যোগ করা হয়. টাকা খরচ করে পয়েন্ট অর্জন করার উপায় আছে, যদিও, আপনার কাছে একটা কয়েন খরচ ছাড়া একটি পুরস্কারের জন্য যথেষ্ট পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন.
Prizebox একটি কেলেঙ্কারীতে 3.?
নং Prizebox 100% জেনুইন. ওয়েবসাইট আমাদের পরিবর্তে প্রকৃত অর্থ পয়েন্ট জন্য পুরস্কার প্রদান করতে পারবেন যা বিজ্ঞাপন ও স্পনসর মাধ্যমে তার আয়, অধিকাংশ তৈরি করে.
4. যখন আমি দোকান থেকে একটি পুরস্কার আদেশ দিতে পারেন?
আপনার পয়েন্ট নিয়ে কেনাকাটা সাধারণত মাসের শেষে, মাসে একবার পাওয়া যায়. আমরা আপনাকে সঠিক তারিখ এবং সময় বলতে হবে না, কিন্তু আমরা ইঙ্গিত দিতে হবে, যাতে আপনি দিনের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে থাকতে বাধ্য করা হবে না.
5. কি Prizebox আন্তর্জাতিকভাবে কাজ?
হ্যা ইহা করে. আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে সরাইয়া হতে চান, আপনি শুধু একটি কম্পিউটার বা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব অ্যাক্সেস আছে যে অন্য কোনো ডিভাইসের প্রয়োজন. এবং অবশ্যই, একটি কাজ ইন্টারনেট সংযোগ.
6. যখন আমি আমার পুরস্কার বক্স পাবেন?
এটি সাধারণত ইউরোপের ভিতরে মানুষের জন্য দুই সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে এবং বাকি বিশ্বের জন্য এক মাস পর্যন্ত.
এই মাস registration করলে পাবেন ফ্রি ৩০point।
প্রথমে এই http://prize-box.com/index.php/user-profile?view=registration&referrer=5625A812AD16A গিয়ে sign up করুন।
point earn করার নিয়ম :
১। প্রতিদিন লগিন করলে পাবেন ৯ point
২। প্রতি invitation থেকে ১৫ point
৩। জন্মদিন এ পাবেন ১৫ point
আরও অনেক ভাবে point earn করতে পাড়েন।
এভাবে ৩০০ point হলে আপনি কিনতে পারবেন ফ্রি power bank।
এই সাইট থেকে আপনি মাস এ একবার product কিনতে পারবেন।
legally কাজ করলে আপনি sure প্রাইজ পাবেন।
সাইট সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর
1. Prizebox কি?
Prizebox যতটা এটা করতে পারেন হিসাবে তার ব্যবহারকারীদের উপকার করার জন্য গঠিত একটি ওয়েব পোর্টাল, হয়. সদস্য ওয়েবসাইট কার্যক্রম অনেকটা একটি অংশ হতে পারে এবং তারা পয়েন্ট না প্রায় সব কিছুর জন্য পুরস্কৃত করা হয়. তারা পরে আমাদের দোকান থেকে একটি পণ্য ক্রয় করতে ঐ পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন, যে মাসে একবার আপ প্রর্দশিত হবে এবং এটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পেতে.
2. আমি কিভাবে পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন?
আপনি লগ-ইন যোগদানের জন্য বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, পণ্য ক্রয়, কুপন কোড পেয়ে, আমাদের স্পনসর পরিদর্শন করার জন্য পয়েন্ট পেতে পারেন, ... আমরা তাড়াতাড়ি পয়েন্ট উপার্জন করার নতুন উপায় যোগ করা হয়. টাকা খরচ করে পয়েন্ট অর্জন করার উপায় আছে, যদিও, আপনার কাছে একটা কয়েন খরচ ছাড়া একটি পুরস্কারের জন্য যথেষ্ট পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন.
Prizebox একটি কেলেঙ্কারীতে 3.?
নং Prizebox 100% জেনুইন. ওয়েবসাইট আমাদের পরিবর্তে প্রকৃত অর্থ পয়েন্ট জন্য পুরস্কার প্রদান করতে পারবেন যা বিজ্ঞাপন ও স্পনসর মাধ্যমে তার আয়, অধিকাংশ তৈরি করে.
4. যখন আমি দোকান থেকে একটি পুরস্কার আদেশ দিতে পারেন?
আপনার পয়েন্ট নিয়ে কেনাকাটা সাধারণত মাসের শেষে, মাসে একবার পাওয়া যায়. আমরা আপনাকে সঠিক তারিখ এবং সময় বলতে হবে না, কিন্তু আমরা ইঙ্গিত দিতে হবে, যাতে আপনি দিনের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে থাকতে বাধ্য করা হবে না.
5. কি Prizebox আন্তর্জাতিকভাবে কাজ?
হ্যা ইহা করে. আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে সরাইয়া হতে চান, আপনি শুধু একটি কম্পিউটার বা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব অ্যাক্সেস আছে যে অন্য কোনো ডিভাইসের প্রয়োজন. এবং অবশ্যই, একটি কাজ ইন্টারনেট সংযোগ.
6. যখন আমি আমার পুরস্কার বক্স পাবেন?
এটি সাধারণত ইউরোপের ভিতরে মানুষের জন্য দুই সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে এবং বাকি বিশ্বের জন্য এক মাস পর্যন্ত.
মধ্যবয়সী মহিলাদের প্রতি যুবকদের ঝোঁক থাকে কেন?
নিউজ ডেস্ক : কেন ছেলেরা তাদের চেয়ে মধ্যবয়স্ক নারীদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়? অনেকেই এ প্রশ্নের উত্তর এখনও খুঁজে বেড়ায়। কিন্তু কেন? বিশেষজ্ঞরা খুঁজে বের করেছেন এর বেশ কিছু বৈজ্ঞানিক কারণ। সেরকমই কয়েকটি কারণ সাজিয়ে দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে-
যৌনতা: শয্যায় একজন মধ্যবয়স্ক নারী যথেষ্ট অভিজ্ঞ, তিনি চরম মুহূর্তের চাওয়া-পাওয়ার কথা পুরুষসঙ্গীটিকে বলতে দ্বিধা করে না। এই খোলামেলা সততাই দুজনকে সুখের চরম পর্যায়ে নিয়ে যায়। আমরা যদি কাউকে ‘সেক্সুয়ালি স্যাটিসফাইড’ বলি সেটা অবিশ্বাস্যভাবে সেই ব্যক্তিকে আত্মবিশ্বাসী ও ভেতর থেকে সতেজ করে তোলে। মধ্যবয়স্ক নারীর এই ধরনের গুণাবলী একজন পুরুষকে সহজেই সন্তুষ্ট করে। অন্যান্য বড় কারণ ছাড়াও এই কারণে মধ্যবয়স্ক নারীর প্রতি পুরুষেরা বেশি আকৃষ্ট হয়। এ নারীরা বিছানায় অত্যাধিক প্লেফুল, রোমাঞ্চকর হন। পুরুষটির মধ্যে নিজেকে সম্পূর্ণ উজাড় করে দিতে পারেন।
স্বাধীনতা: সাধারণত অধিকাংশ মধ্যবয়স্ক নারী কোন ভনিতা ছাড়াই খুশি হন। একজন পুরুষকে তাঁর গড়েপিঠে নেওয়ার দরকার পড়ে না। তিনি কখনওই তার ওপর নির্ভর করেন না, এমনকি তার নিজের ডিনার অথবা কফির বিল নিজেই দেওয়ার মানসিকতা রাখেন। মানসিক এবং আর্থিক স্বাধীনতা একটি মানুষের জীবনের গুরুত্বপুর্ণ অর্জন।
অভিজ্ঞতা: একজন মধ্যবয়স্ক নারী জীবনে একাধিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন তাই তাঁর অভিজ্ঞতাও অনেক। জীবনের ছোটখাট সবধরনের সম্পর্কের অভিনয় তিনি নিখুঁতভাবে বিবেচনা করতে পারেন। এটা কিভাবে সমাধান করা যায় যায় সেটাও তিনি ভালো জানেন। মধ্যবয়স্ক নারী যথাসময়ে আবেগতাড়িত হয়ে ওঠেন এবং পুরুষটির সঙ্গে সত্যিকার গাঢ় সম্পর্ক স্থাপন করার চেষ্টা করেন। তিনি প্রিয় মানুষটির কাছে নিজেকে এমন ভাবে মেলে ধরেন যাতে সেই মানুষটি তাকে সহজভাবে পড়তে পারে। ফলে তিনি একজন ভালো মানুষ, একজন ভালো বন্ধু, এমনকি দীর্ঘ চলার পথে ভালো একজন সঙ্গী হতে পারেন।
আত্মবিশ্বাস: একজন মধ্যবয়স্কা নারী এটা ভালো করেই উপলব্ধি করতে পারেন যে তারা অন্যদের চেয়ে আলাদা। তিনি নিজের সম্পর্কে ভালোভাবেই জানেন। আর তাই তার ভেতরটা আত্মবিশ্বাসে পরিপূর্ণ থাকে। এই ভারসাম্য ও আত্মপ্রত্যয়ী মনোভাবই তাকে ভেতর থেকে তীব্র আবেদনময়ী ও আকর্ষণীয় করে তোলে। আত্মবিশ্বাসী নারীরাই পুরুষের কাছে কাম্য। আত্মবিশ্বাসী নারীরা ছকবাঁধা নিয়মে চলতে পছন্দ করে, তারা নিজের জগতে কখনওই সন্ত্রস্ত হন না। নারীর এই দৃঢ় রূপ ও আবেদনময়ী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে ছেলেরা মুগ্ধ হয়।
দায়ীত্বশীলতা: একজন মধ্যবয়স্ক নারী নিজেকে গড়ে তোলার জন্য যথেষ্ট পরিশ্রম করেন। তারা কী চান সেটা তারা ভালো করেই জানেন তাই তাদের লক্ষ্য স্থির ও স্বচ্ছ থাকে। মধ্যবয়স্ক নারীই পারে একজন মানুষকে জীবনের আঁকাবাঁকা পথ চেনাতে, আস্থা তৈরি করতে, ওপরে উঠার প্রবল ইচ্ছাশক্তি তৈরি করতে এমনকি প্রবল আত্মসম্মানবোধ তৈরি করতে। জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি একটি মানুষকে কল্পনার জগতে ভেসে বেড়াতে নয়, জীবনের অমোঘ বাস্তবতা শেখাতে পারেন।
সততা: একজন মধ্যবয়স্ক নারী পুরুষকে বিশ্বাস এবং সততার স্তরগুলো ভালোভাবে শিখিয়ে নিতে পারেন। প্রেম, ভালোবাসা, বিয়ে যে কোনও ধরনের সম্পর্কেই শ্রদ্ধা একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ ব্যাপার। মধ্যবয়স্ক নারী তাঁর দৈনন্দিন জীবনে অত্যন্ত দক্ষতার পরিচয় দেন। তার মধ্যে সততা, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধাবোধ প্রবল থাকে। একজন মধ্যবয়স্ক নারী কখনোই একাধিক পুরুষের প্রতি কামনা রাখেন না। যে পুরুষটি অন্য একাধিক নারীদের সাথে ডেট করছে তাঁর প্রতি এ নারীরা কখনোই আগ্রহ প্রকাশ করেন না।
পারস্পরিক বোঝাপড়া: একে অপরের মধ্যে যদি বোঝাপড়া ভালো না হয় তাহলে সম্পর্কের শুরুতেই হোঁচট খেতে হয়। তীব্র আগ্রহ মুখ থুবড়ে পড়ে। সম্পর্কের মধ্যে বোঝাপড়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। অর্থময় বোঝপড়া সম্পর্ককে আনন্দময় করে তোলে। আর এটা গড়ে ওঠে মধ্যবয়স্ক নারীর জীবনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে। পারস্পরিক কথোপকথন জীবনের গল্পকে থামিয়ে দিবে না, বরং জীবনের গতিকে বাড়িয়ে দেবে। পরস্পরকে ভালো করে বুঝে ওঠার পথ তৈরি করে দেবে। যে পুরুষটি শুধু সেক্স এবং একটু মুগ্ধতার চোখে তাকানোর জন্য অপেক্ষা করতো সেই পুরুষটির মধ্যেও এই নারীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জেগে ওঠে
Monday, October 19, 2015
Saturday, October 17, 2015
Friday, October 16, 2015
Thursday, October 15, 2015
Wednesday, October 14, 2015
Tuesday, October 13, 2015
Monday, October 12, 2015
বিবাহের কতিপয় সুন্নাত সমূহ
বিবাহের
কতিপয় সুন্নাত সমূহ
রহমান রহীম আল্লাহ্ তায়ালার নামে-
যে সকল ভাইয়েরা/বোনেরা বিবাহ উপযুক্ত বা
যাহারা বিবাহ নিয়ে ভাবছেন তাদের অথবা যারা অভিবাবক আছেন তারা জেনে নিন:
বিবাহের কতিপয় সুন্নত
সমূহঃ
(১) মাসনূন
বিবাহ সাদা সিধে ও অনাড়ম্বর হবে, যা অপচয়, অপব্যয়, বেপর্দা
ও বিজাতীয় সংস্কৃতি মুক্ত হবে এবং তাতে যৌতুকের শর্ত বা সামর্থের অধিক মহরানার
শর্ত থাকবেনা। (তাবারানী আউসাত, হাদিস
নং- ৩৬১২)
(২) সৎ
ও খোদাভীরু পাত্র-পাত্রীর সন্ধান করে বিবাহের পূর্বে পয়গাম
পাঠানো। কোন বাহানা বা সুযোগে পাত্রী দেখা সম্ভব হলে, দেখে
নেয়া মুস্তাহাব। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে ঘটা করে পাত্রী দেখানোর যে প্রথা আমাদের
সমাজে প্রচলিত তা সুন্নতের পরিপন্থী ও পরিত্যাজ্য। (বুখারী
হাদিস নং-৫০৯০, ইমদাদুল ফাতাওয়া-৪: ২০০)
(৩) শাউয়াল মাসে এবং জুমুয়ার দিনে মসজিদে বিবাহ সম্পাদন করা। উল্লেখ্য, সকল
মাসের যে কোন দিন বিবাহ করা যায়িজ আছে। (মুসলিম ১৪২৩/ বায়হাকী
১৪৬৯৯)
(৪) বিবাহের খবর ব্যাপকভাবে প্রচার করে বিবাহ করা এবং বিবাহের পরে আকদ অনুষ্ঠানে
উপস্থিত লোকদের মাঝে খেজুর বন্টন করা। (বুখারী/৫১৪৭)
(৫) সামর্থানুযায়ী মোহর ধার্য করা। (আবু
দাউদ/২১০৬)
(৬) বাসর রাতে স্ত্রীর কপালের উপরের চুল হাতে নিয়ে এই দোয়া
পড়াঃ “আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকা খয়রাহা ওয়া
খয়রা মা জাবালতুহা আলাইহি ওয়াওযুবিকা মিন শার্রিহা মিন শার্রিমা জাবালতাহা
আলাইহি” (আবু
দাউদ/২১৬০)
(৭) স্ত্রীর সঙ্গে প্রথমে অন্তরঙ্গতা সৃষ্টি করবে, তার
পর যখনই সহবাস এর ইচ্ছা হয়, তখন প্রথমে নিম্নোক্ত দু’আ
পড়ে নিবেঃ “বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা
জান্নিবনা শাইতনা ওয়া জান্নিবিশশাইতনা মা রকাজকতনা” (মুসলিম/১৪৩৪)
(উপরোক্ত দোয়া না পড়লে শয়তানের তাছীরে
বাচ্চার উপর কু-প্রভাব পড়ে। অতঃপর সন্তান বড় হলে, তার
মধ্যে ধীরে ধীরে তা প্রকাশ পেতে থাকে এবং বাচ্চা নাফরমান ও অবাধ্য হয়। সুতরাং
পিতা মাতাকে খুবই শতর্ক থাকা জরুরী)
(৮) বাসর রাতের পর স্বীয়
আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাংখী
এবং গরীব মিসকীনদের তাউফীক অনুযায়ী ওলীমা খাওয়ানোর আয়োজন করা (মুসলিম/১৪২৭)
(৯) কোন পক্ষ যেওরের শর্ত করা
নিষেধ এবং ছেলের পক্ষ থেকে যৌতুক চাওয়া হারাম (আহসানুল
ফাতাওয়া ৫/১৩)
(১০) কনের ইযন এর জন্য
স্বাক্ষীর কোন প্রয়োজন নাই। সুতরাং ছেলের পক্ষের লোক ইযন শুনতে যাওয়া অনর্থক এবং
বেপর্দা। সুতরাং তা নিষেধ। মেয়ের কোন মাহরুম বিবাহের এবং উকীল হওয়ার অনুমতি
নিবে। (মুসলিম/১৪২১)
(১১) শর্ত আরোপ করে বর যাত্রীর
নামে বরের সাথে অধিক সংখ্যাক লোকজন নিয়ে যাওয়া এবং কনের বাড়ীতে মেহমান হয়ে
কনের পিতার উপর বোঝা সৃষ্টি করা আজকের সমাজের একটি জঘন্য কু-প্রথা, যা
সম্পূর্ন রুপে পরিত্যাগ করা আবশ্যক। (মুসনাদে আহমাদ/২০৭২২, বুখারী/২৬৯৭)
(১২) ওলীমায় অতিরিক্ত ব্যয়
করা কিংবা খুব উচু মানের খানার ব্যবস্থা করা জরুরী নয়। বরং সামর্থানুযায়ী খরচ
করাই সুন্নত আদায়ের জন্য যথেষ্ট। যে ওলীমায় শুধু ধনী ও দুনিয়াদার লোকদের
দাওয়াত দেওয়া হয়, দ্বীনদার ও গরীব গরীব-মিসকিনদের
দাওয়াত দেওয়া হয়না, সে ওলীমাকে হাদিসে
নিকৃষ্টতম ওলীমা বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। সুতরাং এ ধরনের ওলীমা আয়োজন থেকে বিরত
থাকা উচিত (আবু দাউদ /৩৭৫৪)
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সুন্নত মোতাবেক বিবাহ করার তৌফিক দান করুন। আমীন
Saturday, October 10, 2015
আমি জানতাম তুমি আসবে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলছে।হঠাৎ একপশলা গুলি ছুটে এল শত্রুপক্ষের দিক থেকে।এক সৈন্য কোন ভাবে লুকিয়ে পড়তে পারলেও কিছুটা দূরে থাকা তার বন্ধুর লুকিয়ে পড়া সম্ভব ছিল না, তাকে পড়ে যেতে দেখে ভয়ের শীতল স্রোত বয়ে গেল তার ভেতর। সে তার লেফটেন্যান্টের কাছে অনুমতি চাইলো তার বন্ধু সৈন্যেটির কাছে ফিরে যাওয়ার এবং তাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য। লেফটেন্যান্ট বললো,'তুমি যেতে পারো,কিন্তু আমি মনে করি না এটা উচিত হবে কারন তোমার বন্ধু খুব সম্ভবত গুলি খেয়ে মারা গেছে এবং ওখানে গিয়ে তুমি নিজের জীবনকেও ঝুঁকির মুখে ফেলে দেবে।' সৈ্ন্যটি এই উপদেশ শুনেও তার বন্ধুর কাছে যাওয়ার সিদ্ধান্ত্ নিল।অনেকটা অলৌকিকভাবে সে শত্রুপক্ষের গুলি এড়িয়ে তার বন্ধুর কাছে পৌছে গেল এবং তাকে কাঁধে তুলে নিয়ে ফিরে আসতে সক্ষম হলো।যখন সে ফিরে এল তখন অফিসার তার বন্ধুকে পরীক্ষা করলো এবং দুঃখ ভারাক্রান্ত কন্ঠে বললো, ''আমি বলেছিলাম তোমার ওখানে যাওয়া উচিত হবে না,তোমার বন্ধুটি মারা গেছে এবং তুমি নিজেও কিছুটা আহত হয়েছো।'' সৈনিকটি বললো,''আমার যাওয়া অর্থহীন ছিল না স্যার!'' ''কিন্তু তোমার বন্ধুটি মারা গেছে,তুমি কিভাবে এটা বলো যে তোমার যাওয়াটা অর্থহীন ছিল না?'' ''জী স্যার, কিন্তু আমি যখন তার কাছে পৌছালাম তখনও সে জীবিত ছিলো এবং আমি তার শেষ কথা শোনার পরিতৃপ্তি পেয়েছি, সে আমাকে বলেছিল,''জিম...আমি জানতাম তুমি আসবে।'' প্রকৃ্ত বন্ধু তারাই,গোটা পৃথিবী আমাদের হাত ছেড়ে দিলেও যারা আমাদের হাত কখনো ছাড়ে না জীবনে এমন অনেক ঘটনা ঘটে যেগুলো অর্থহীন নাকি গভীর অর্থবহ তা নির্ভর করে আমরা কিভাবে সেগুলোকে দেখি তার উপর।নিজের সবটুকু সাহসকে একত্রিত করে তাই করা উচিত যা আমাদের মন আমাদের করতে বলে। তা নাহলে হয়তো পরবর্তীতে সারাটা জীবন তা না করার আফসোস বয়ে নিয়ে বেড়াতে হবে।
Thursday, October 8, 2015
কাজলা দিদি
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?
পুকুর ধারে লেবুর তলে থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-
মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?
সেদিন হতে কেন মা আর দিদিরে না ডাকো;-
দিদির কথায় আচঁল দিয়ে মুখটি কেন ঢাকো?
খাবার খেতে আসি যখন, দিদি বলে ডাকি তখন,
ওঘর থেকে কেন মা আর দিদি আসে নাকো?
আমি ডাকি তুমি কেন চুপটি করে থাকো?
বল মা দিদি কোথায় গেছে, আসবে আবার কবে?
কাল যে আমার নতুন ঘরে পুতুল-বিয়ে হবে!
দিদির মত ফাঁকি দিয়ে, আমিও যদি লুকাই গিয়ে
তুমি তখন একলা ঘরে কেমন করে রবে,
আমিও নাই-দিদিও নাই- কেমন মজা হবে।
ভুঁই চাপাতে ভরে গেছে শিউলি গাছের তল,
মাড়াস্ নে মা পুকুর থেকে আনবি যখন জল।
ডালিম গাছের ফাঁকে ফাঁকে বুলবুলিটি লুকিয়ে থাকে,
উড়িয়ে তুমি দিও না মা, ছিঁড়তে গিয়ে ফল,-
দিদি এসে শুনবে যখন, বলবি কি মা বল!
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই-
এমন সময় মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
লেবুর ধারে পুকুর পাড়ে ঝিঁঝিঁ ডাকে ঝোপে ঝাড়ে’
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, তাইতে জেগে রই
রাত্রি হলো মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?
পুকুর ধারে লেবুর তলে থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-
মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?
সেদিন হতে কেন মা আর দিদিরে না ডাকো;-
দিদির কথায় আচঁল দিয়ে মুখটি কেন ঢাকো?
খাবার খেতে আসি যখন, দিদি বলে ডাকি তখন,
ওঘর থেকে কেন মা আর দিদি আসে নাকো?
আমি ডাকি তুমি কেন চুপটি করে থাকো?
বল মা দিদি কোথায় গেছে, আসবে আবার কবে?
কাল যে আমার নতুন ঘরে পুতুল-বিয়ে হবে!
দিদির মত ফাঁকি দিয়ে, আমিও যদি লুকাই গিয়ে
তুমি তখন একলা ঘরে কেমন করে রবে,
আমিও নাই-দিদিও নাই- কেমন মজা হবে।
ভুঁই চাপাতে ভরে গেছে শিউলি গাছের তল,
মাড়াস্ নে মা পুকুর থেকে আনবি যখন জল।
ডালিম গাছের ফাঁকে ফাঁকে বুলবুলিটি লুকিয়ে থাকে,
উড়িয়ে তুমি দিও না মা, ছিঁড়তে গিয়ে ফল,-
দিদি এসে শুনবে যখন, বলবি কি মা বল!
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই-
এমন সময় মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
লেবুর ধারে পুকুর পাড়ে ঝিঁঝিঁ ডাকে ঝোপে ঝাড়ে’
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, তাইতে জেগে রই
রাত্রি হলো মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
Wednesday, October 7, 2015
Tuesday, October 6, 2015
প্রতিটা মানুষের জীবনে এমন একজন দরকার
প্রতিটা মানুষের জীবনে এমন
একজন দরকার যে তাকে শাসন করবে।
সকাল গড়িয়ে দুপুর পর্যন্ত না খেলে জোর করে খেতে পাঠাবে।
সামনে থাকলে মুখে তুলে খাইয়ে দিবে। বৃষ্টিতে বেশি ভিজলে কপট চোখ দেখাবে।
পর মুহূর্তে বলবে, আচ্ছা যাও ভেজো। জ্বর আসলে বলবে, ওষুধ না খেলে কিন্তু নেক্সট এক উইক কথা বলবো না।
রাতে সময় মত ঘুমাতে না গেলে নিজের ফোন বন্ধ রেখে বলবে, চোখ বন্ধ। ঘুম চলে আসবে। আমি বলে দিচ্ছি ঘুমকে চলে যেতে তোমার কাছে।
ব্যস্ত রাস্তা পার হওয়ার আগে অন্তত একবার বলবে,সাবধানে পার হয়ো ?
প্রশ্ন না করে প্রতিটা কথা মন দিয়ে শুনে বলবে, প্যাচাল অনেক হল।
এবার মাথা থেকে ভুত নামাও সব। ফাইনালের আগে একটা কড়া ধমক, ফেসবুকে দেখলে আমার আইডী থেকে ব্লক করে দিব বলে দিলাম। পরে হাজার বললেও অ্যাড করব না।
শাসন শুধু ভালবাসার মানুষ করবে এমনও না। একজন বন্ধুও হতে পারে।
"সে" হতে পারে। "তুমি" হতে পারে।
একটা জীবন পার করতে সব সময় সাথে থাকা মানুষটা হতে পারে। সবার জীবনে এমন একজন থাকুক। না আসলে আসুক।
যে তাকে তার প্রতিটা ভুলের জন্যে বাকি সবার মত ভুল না বুঝে বলবে, তুমি আমার, তাই তোমার ভাল মন্দ ও আমার
সকাল গড়িয়ে দুপুর পর্যন্ত না খেলে জোর করে খেতে পাঠাবে।
সামনে থাকলে মুখে তুলে খাইয়ে দিবে। বৃষ্টিতে বেশি ভিজলে কপট চোখ দেখাবে।
পর মুহূর্তে বলবে, আচ্ছা যাও ভেজো। জ্বর আসলে বলবে, ওষুধ না খেলে কিন্তু নেক্সট এক উইক কথা বলবো না।
রাতে সময় মত ঘুমাতে না গেলে নিজের ফোন বন্ধ রেখে বলবে, চোখ বন্ধ। ঘুম চলে আসবে। আমি বলে দিচ্ছি ঘুমকে চলে যেতে তোমার কাছে।
ব্যস্ত রাস্তা পার হওয়ার আগে অন্তত একবার বলবে,সাবধানে পার হয়ো ?
প্রশ্ন না করে প্রতিটা কথা মন দিয়ে শুনে বলবে, প্যাচাল অনেক হল।
এবার মাথা থেকে ভুত নামাও সব। ফাইনালের আগে একটা কড়া ধমক, ফেসবুকে দেখলে আমার আইডী থেকে ব্লক করে দিব বলে দিলাম। পরে হাজার বললেও অ্যাড করব না।
শাসন শুধু ভালবাসার মানুষ করবে এমনও না। একজন বন্ধুও হতে পারে।
"সে" হতে পারে। "তুমি" হতে পারে।
একটা জীবন পার করতে সব সময় সাথে থাকা মানুষটা হতে পারে। সবার জীবনে এমন একজন থাকুক। না আসলে আসুক।
যে তাকে তার প্রতিটা ভুলের জন্যে বাকি সবার মত ভুল না বুঝে বলবে, তুমি আমার, তাই তোমার ভাল মন্দ ও আমার
Subscribe to:
Posts (Atom)